শিরোনাম
◈ আদালত চত্বরে শাজাহান খান ও সোবহানকে ফুলের মালা পরিয়ে দিয়ে মুক্তির দাবিতে স্লোগান দেন কর্মীরা ◈ সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দেওয়ার সময় বাড়ল ◈ শুরু হয়েছে আইপিএল নিলাম: প্রথম খেলোয়াড়ের দাম উঠল ১৮ কোটি ◈ নতুন নির্বাচন কমিশন প্রত্যাখ্যান করলো জাতীয় নাগরিক কমিটি ◈ অন্য কোনো দেশে আশ্রয় না পেলে কী করতে যাচ্ছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী? ◈ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম যা বললেন ব্যাটারিচালিত রিকশা ইস্যুতে ◈ সবার সহযোগিতা নিয়ে আমরা এই জাতিকে একটা অবাধ, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন উপহার দেব: সিইসি ◈ নয়াদিল্লি ও লন্ডনের বাংলাদেশ হাইকমিশনে প্রেস মিনিস্টার নিয়োগ ◈ বান্দরবানের গহিন জঙ্গলে সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সদস্য নিহত ◈ বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতের চুক্তি পর্যালোচনায় আন্তর্জাতিক সংস্থা নিয়োগের সুপারিশ

প্রকাশিত : ১৫ জুলাই, ২০২৪, ০৮:৫১ রাত
আপডেট : ২২ নভেম্বর, ২০২৪, ১২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তিস্তায় কমছে পানি, ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ফসলি জমি-বসতবাড়ি

মামুনুর রশিদ মিঠু, লালমনিরহাট: [২] দ্বিতীয় দফা বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে লালমনিরহাট সদর উপজেলার গোকুন্ডা, রাজপুর ও খুনিয়াগাছ ইউনিয়নের কয়েকটি পয়েন্ট এবং জেলার আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, কালিগঞ্জ উপজেলার মহিপুর, হাতিবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান, শিংগিমারী, গাড্ডমারী, পাটিকাপাড়া, সিন্দুর্না, ডাউয়াবাড়ীসহ কয়েকটি পয়েন্টে নদী ভাঙন তীব্র আকার ধারণ শুরু করেছে।

[৩] বসতভিটা হারা মানুষ ঠাঁই নিচ্ছেন অন্যের জমিতে। ভাঙন কবলিতদের অভিযোগ, ভাঙনরোধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সময় মতো কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় প্রতিবছরই নদী ভাঙনের শিকার হতে হচ্ছে তাদের। তবে ইতোমধ্যে ভাঙন ঠেকাতে পানি উন্নয়ন বোর্ড জরুরি ভিত্তিতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার কাজ শুরু করেছে।

[৪] নদী ভাঙনের শিকার তিস্তা গোবর্ধন এলাকার বাসিন্দা আব্দুর রশিদ জানান, তিস্তার পানি নেমে যেতে না যেতেই আমার আবাদি জমি ও বসতভিটা বিলীন হয়েছে। বাড়ি সরিয়ে অন্যের জমিতে আশ্রয় নিয়েছি।

[৫] সদর উপজেলা রাজপুর ইউনিয়নের নদী ভাঙনের শিকার আজগর আলী বলেন, যেটুকু আবাদি জমি ছিল তা এখন তিস্তার পেটে। নদী এখন বসতবাড়ির কাছে। বাড়ি সরিয়ে কোথায় নিয়েছি, আমারতো আর কোনো জমি নেই এখন কোথায় যাব।

[৬] লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শুনীল কুমার  জানিয়েছন, তিস্তার গর্ভে পলি জমায় পানি ধারণ ক্ষমতা কমে গেছে। ফলে অল্প পানিতে বন্যার সৃষ্টি হচ্ছে। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর আবার শুরু হয় ভাঙন। এভাবে প্রতিবছর ভূমিহীন ও গৃহহীনের সংখ্যাও বাড়ছে। তবে ভাঙন ঠেকাতে জরুরি ভিত্তিতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার কাজ শুরু করা হয়েছে। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী

প্রতিনিধি/এসসি/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়